ঢাকাSunday , 3 July 2022

লালমনিরহাটে এভিয়েশন বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক সেশন উদ্বোধন

Zero News
July 3, 2022 3:27 pm
Link Copied!

মোস্তাফিজুর রহমান , লালমনিরহাট জেলা প্রতিনিধিঃ

 ৩ জুলাই রবিবার বাংলাদেশের প্রথম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অ্যাভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমআরএএইউ) আজ ৩ জুলাই লালমনিরহাট ক্যাম্পাসে আনুষ্ঠানিকভাবে একাডেমিক সেশন উদ্বোধন করা হয়।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল শেখ আব্দুল হান্নান । উপাচার্য এয়ার ভাইস মার্শাল মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম নবনির্মিত ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনী প্রধান ও তার সফরসঙ্গীদেরকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানে বিমান বাহিনী সদর দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছাড়াও স্থানীয় সামরিক এবং বেসামরিক প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

বিএসএমআরএএইউ তার একাডেমিক কার্যক্রম ঢাকা ক্যাম্পাসে ২০২০ সালে ক্লাস শুরু করলেও এ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস হবে লালমনিরহাটে। এ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ফিজিবিলিটি স্টাডি, মাস্টার প্ল্যান তৈরি এবং ডিপিপি প্রস্তুতির জন্য এ বছরের ফেব্রæয়ারী মাসে একটি ত্রি-পক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। এখানে একটি স্থায়ী ক্যাম্পাস তৈরি না হওয়া পর্যন্ত একটি একাডেমিক ভবন এবং একটি আবাসিক ভবন তৈরির মাধ্যমে বিমান বাহিনী এগিয়ে এসেছে যাতে বিশ্ববিদ্যালয়টি লালমনিরহাট থেকে একাডেমিক সেশন শুরু করতে পারে। বিমান বাহিনী প্রধান উপস্থিত সকলকে স্মরণ করিয়ে দেন যে, বিএসএমআরএএইউ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি স্বপ্নের প্রকল্প। তিনি আরও বলেন, এ বিশ্ববিদ্যালয়টি অ্যাভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস শিক্ষায় অত্র অঞ্চলে একটি সেন্টার অব এক্সিলেন্সে পরিণত হবে।

বর্তমান সরকার ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি অ্যাভিয়েশন হাবে রূপান্তরের পরিকল্পনা করছে উল্লেখ করে বিমান বাহিনী প্রধান আশা প্রকাশ করেন যে, বিশ্বব্যাপী দ্রুত বর্ধনশীল অ্যাভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস সেক্টরের জন্য দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি ও সরবরাহের ক্ষেত্রে বিএসএমআরএএইউ একটি কৌশলগত হাতিয়ার হিসেবে কাজ করবে।

বিমান বাহিনী প্রধান আরও বলেন যে, বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের এ জেলায় বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার ফলে বর্তমান সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী সবার জন্য অংশগ্রহণমূলক এবং মানসম্পন্ন শিক্ষা নীতির বাস্তবায়ন প্রতিফলিত হয়েছে এবং এ অঞ্চলের জনগণ বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের জন্য একটি সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে।

অনুষ্ঠান উপলক্ষে বিমান বাহিনী প্রধান ক্যাম্পাসে চারা রোপণ করেন এবং দেশের সার্বিক উন্নয়ন বিশেষ করে বিএসএমআরএএইউ এর অব্যাহত উন্নতি ও মঙ্গল কামনা করে অনুষ্ঠিত দোয়া মোনাজাতে অংশগ্রহণ করেন। সকলের অংশগ্রহণে একটি গ্রুপ ফটোগ্রাফির মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি সমাপ্ত হয়।
মোস্তাফিজুর রহমান লালমনিরহাট জেলা প্রতিনিধিঃ  ৩ জুলাই রবিবার
বাংলাদেশের প্রথম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অ্যাভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমআরএএইউ) আজ ৩ জুলাই লালমনিরহাট ক্যাম্পাসে আনুষ্ঠানিকভাবে একাডেমিক সেশন উদ্বোধন করা হয়।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল শেখ আব্দুল হান্নান । উপাচার্য এয়ার ভাইস মার্শাল মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম নবনির্মিত ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনী প্রধান ও তার সফরসঙ্গীদেরকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানে বিমান বাহিনী সদর দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছাড়াও স্থানীয় সামরিক এবং বেসামরিক প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

বিএসএমআরএএইউ তার একাডেমিক কার্যক্রম ঢাকা ক্যাম্পাসে ২০২০ সালে ক্লাস শুরু করলেও এ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস হবে লালমনিরহাটে। এ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ফিজিবিলিটি স্টাডি, মাস্টার প্ল্যান তৈরি এবং ডিপিপি প্রস্তুতির জন্য এ বছরের ফেব্রæয়ারী মাসে একটি ত্রি-পক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। এখানে একটি স্থায়ী ক্যাম্পাস তৈরি না হওয়া পর্যন্ত একটি একাডেমিক ভবন এবং একটি আবাসিক ভবন তৈরির মাধ্যমে বিমান বাহিনী এগিয়ে এসেছে যাতে বিশ্ববিদ্যালয়টি লালমনিরহাট থেকে একাডেমিক সেশন শুরু করতে পারে। বিমান বাহিনী প্রধান উপস্থিত সকলকে স্মরণ করিয়ে দেন যে, বিএসএমআরএএইউ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি স্বপ্নের প্রকল্প। তিনি আরও বলেন, এ বিশ্ববিদ্যালয়টি অ্যাভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস শিক্ষায় অত্র অঞ্চলে একটি সেন্টার অব এক্সিলেন্সে পরিণত হবে।

বর্তমান সরকার ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি অ্যাভিয়েশন হাবে রূপান্তরের পরিকল্পনা করছে উল্লেখ করে বিমান বাহিনী প্রধান আশা প্রকাশ করেন যে, বিশ্বব্যাপী দ্রুত বর্ধনশীল অ্যাভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস সেক্টরের জন্য দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি ও সরবরাহের ক্ষেত্রে বিএসএমআরএএইউ একটি কৌশলগত হাতিয়ার হিসেবে কাজ করবে।

বিমান বাহিনী প্রধান আরও বলেন যে, বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের এ জেলায় বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার ফলে বর্তমান সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী সবার জন্য অংশগ্রহণমূলক এবং মানসম্পন্ন শিক্ষা নীতির বাস্তবায়ন প্রতিফলিত হয়েছে এবং এ অঞ্চলের জনগণ বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের জন্য একটি সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে।

অনুষ্ঠান উপলক্ষে বিমান বাহিনী প্রধান ক্যাম্পাসে চারা রোপণ করেন এবং দেশের সার্বিক উন্নয়ন বিশেষ করে বিএসএমআরএএইউ এর অব্যাহত উন্নতি ও মঙ্গল কামনা করে অনুষ্ঠিত দোয়া মোনাজাতে অংশগ্রহণ করেন। সকলের অংশগ্রহণে একটি গ্রুপ ফটোগ্রাফির মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি সমাপ্ত হয়।